মারা যাওয়ার সময় শাহাদাত হোসেনের বয়স ১৪ বছরও হয়নি। শাহাদাতের বাবা বাছির আলম জানালেন, ৫ আগস্ট গুলিতে মারা যাওয়ার সময় ছেলের বয়স হয়েছিল ১৩ বছর ১ মাস ২০ দিন।

শাহাদাতের বড় ভাই মো. হানিফ জানালেন, তাঁরা দুই ভাইই আন্দোলনে যেতেন। ৫ আগস্ট তাঁর পায়েও ছররা গুলি লাগে। যাত্রাবাড়ী থানার সামনে গুলিতে একজন মারা গেলে ওই লাশ রিকশা করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান হানিফ। মেডিকেল থেকে ফেরার পর জানতে পারেন তাঁর নিজের ভাইই গুলিতে মারা গেছে।

শাহাদাতের মাথায় আর হাতে গুলি লাগে। সেদিনের দুটি ভিডিও ফুটেজ দেখালেন হানিফ। একটিতে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ীর ফ্লাইওভারের ওপরে গুলি লাগার পর শাহাদাত রাস্তায় পড়ে আছে, আর একটি ভিডিওতে শাহাদাতকে কয়েকজন ধরে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে।

সূত্র- প্রথম আলো , “গুলিতে নিহত ছেলে-স্বামী, ঘরে অভাব, কী করবেন জানেন না তাঁরা” (Archived)

July Massacre